ধনেপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

ধনেপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

ধনেপাতা অতিপরিচিত একটি সবজি। ধনেপাতা বেশির ভাগ বিভিন্ন সবজির মধ্যে দিয়ে খাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। অনেকে ধনেপাতার চাটনি খুব পছন্দ করে। ধনেপাতার সঙ্গে লবণ, কাঁচা মরিচ ও লেবুর রস দিয়ে চাটনি করে খেতে অনেক মজা। আবার শীলপাটায় ধনে পাতা পিষিয়ে ভর্তা করলে তা অতি মুখরোচক হয়। যা ভাতের সাথে অনেক মজাদার। তবে আমাদেরদেশে বেশির ভাগ শহরের মানুষ ধনেপাতা তরকারির মধ্যে ও সালাদে ব্যবহার করে থাকে। অনেকেই এই ভেবে পছন্দ করে ধনেপাতা তরকারির মধ্যে দিলে ও সালাদে দিলে একটা সুন্দর সুগন্ধ নিয়ে আসে। কিন্তু অনেকে আবার ধনেপাতা পছন্দ করে না। তারা ধনেপাতার গন্ধকে অপছন্দ করে খেতে চাই না। ধনেপাতার নানা ঔষধি গুণ রয়েছে। ধনেপাতার গুণাগুণ সম্পর্কে খুব কমই লোকে জানে। ধনেপাতার মধ্যে রয়েছে বিরল ঔষধি নানা উপাদান যা রক্ত শোধন করে।আমাদের শরীরে নিয়মিত খাদ্যভ্যাসের কারনে তিলে তিলে জমা হতে থাকে বেশ কিছু ভারী ধাতু এবং বিষাক্ত দূষণকারী পদার্থ। এই বিষাক্ত দূষণকারী পদার্থ থেকে শরীরে বহু কঠিন রোগ যেমন ক্যান্সার, হৃদরোগ, মস্তিষ্কের বিভ্রাট, মানসিক রোগ, কিডনি ও ফুসফুসের অসুখ এবং হাড়ের দুর্বলতা তৈরি হতে পারে। ধনেপাতা রক্তপ্রবাহ থেকে এই সমস্ত ক্ষতিকর উপাদান দূর করে শরীরকে সুস্থ ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
ধনেপাতায় রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, লোহা ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো বেশ কয়েকটি উপকারী খনিজ। এছাড়া ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে-র জোগান দেয় এই পাতা। শুধু তাই নয়, এই উদ্ভিদ অ্যান্টিসেপ্টিক, অ্যান্টিফাংগাল এবং যে কোনও চুলকানি ও চামড়ার জ্বলনে গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। দিল্লির এইমস-এর গবেষণাগারে রিউম্যাটিক আর্থারাইটিস রোগে আক্রান্ত ইঁদুরের পায়ে ধনেপাতার রস প্রবেশ করালে তার শরীরের জ্বলন ও ফোলা ভাব দূর হতে দেখা।আরও ধনেপাতায় আছে ভিটামিন সি। রয়েছে ভিটামিন-এ ফলিক অ্যাসিড। এটি এমন এক ধরনের ভিটামিন, যা ত্বকের উপকারে যথেষ্ট প্রয়োজনীয়। প্রতিদিনের পুষ্টি জোগায় এই ভিটামিনগুলো। এ পাতায় রয়েছে ভিটামিন সি’তে ভরা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামের উপাদান। কিছু সুগন্ধি তৈরির জন্যও ব্যবহার করা হয় ধনেপাতা। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলেন, প্রতিদিনের খাবারের মেন্যুতে ধনেপাতাকে স্থান দেয়া উচিত। চলুন জেনে নেই ধনেপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
ধনেপাতার উপকারিতা
কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
আমাদের দেহে এলডিএল নামক এক ধরনের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল থাকে, যা দেহের শিরা-উপশিরার দেয়ালে জমে হৃৎপিন্ডে রক্ত চলাচলে সমস্যা বাড়ায়। এর কারণে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ধনেপাতা এই ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় । আবার দেহের জন্য ভালো বা উপকারি এক ধরনের কোলেস্টেরল, এইচডিএল-এর মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে শরীর সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে এই ধনেপাতা। ধনেপাতায় থাকা আয়রন রক্ত তৈরি বা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। ধনেপাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন-কে। এই কারনে ধনেপাতা কোলেস্টেরলমুক্ত। ফলে দেহের চর্বির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ধনেপাতা। ধনেপাতা রক্ত পরিষ্কার করতেও অনেক সাহায্য করে।
রূপচর্চায় ধনে পাতা
রূপচর্চায়ও অনেক উপকারি এই ধনেপাতা। ত্বক ও চুলের ক্ষয়রোধ করে থাকে। ধনে পাতায় রয়েছে ভিটামিন এ , ভিটামিন সি, ফসফরাস ও ক্লোরিন। তাই প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে ধনে পাতা দারুন ভূমিকা। যাদের ঠোঁটে কালো দাগ আছে তারা রোজ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ধনে পাতার রসের সাথে দুধের সর মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখলে, এইভাবে এক মাস লাগালে ঠোঁটের কালো দাগ দূর হবে আর ঠোঁট কোমল ও সুন্দর হবে। এছাড়া ধনাপাতা ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধ করে থাকে।ধনে পাতায় আরো রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফাইবার, আয়রন, ফ্লেভোনয়েড, ম্যাগনেশিয়ামসহ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। শীতকালীন ঠোঁট ও ত্বক ফাটা, ঠান্ডা লাগা, জ্বর জ্বর ভাব অনুভব হওয়ার ক্ষেত্রে বন্ধুর মতো কাজ করে এই পাতা। পরিমাণমতো ধনেপাতা খেলে তারুণ্য ধরে রাখা যায়।
ধনের বীজের গুনাগুন
ধনে গাছের বীজেরও রয়েছে নানাবিধ উপকারিতা। অর্থাৎ এরও রয়েছে ওষুধি গুণ। যেমন এর বীজের তেল ব্যাথানাশক, খাবার হজমে সহায়ক, ছত্রাকনাশক, খিদে বাড়ানোর ক্ষেত্রেও যথেষ্ট কাজ দেয়। ধনে পাতার রস দিয়ে দাঁত মাজলে মাড়ি মজবুত হয়। রক্ত পড়া বন্ধ করে ও মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। সাধারণত গ্যাসট্রিকের সমস্যা থাকলে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে। ধনে গুঁড়ো তরকারিতে মসলা হিসেবে খাওয়ার প্রচলন রয়েছে বিভিন্ন দেশে। চিবিয়ে খাওয়া যায় গোটা ধনের বীজ।
পাকস্থলির সমস্যায় ধনে পাতা
ধনেপাতা শরীর ঠান্ডা রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। আরো অনেক ক্ষেত্রে ধনে পাতা উপকার করে যেমন পেট ফাঁপা ও পাকস্থলির বিভিন্ন সমস্যা দূর করে হজমশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। ধনেপাতা ক্ষুধা বৃদ্ধি করেও থাকে এবং বায়ুনাশক।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ধনে পাতা কেবল সৌন্দর্য আর স্বাদ বাড়াতেই অনন্য নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী। ধনে পাতা রক্তে চিনির পরিমাণ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
মেয়েদের মাসিকেও কার্যকর
মেয়েদের মাসিকে অতিরিক্ত ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণে আনতেও ধনে পাতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য পাঁচশ মিলিলিটার পানিতে ছয় গ্রাম ধনে পাতা ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর ওই গরম পানিতে এক টেবিল চামচ চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে খাইলে মাসিকের অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণ নিরাময় করা যায়।
চুলকানি-পাঁচড়ায় ধনেপাতা
দেহের কাটা-ছেঁড়া অংশগুলো দ্রুত শুকানোর জন্য খুবই উপকারি এই উপাদান। দেহের চুলকানি-পাঁচড়ায় ধনেপাতার রস লাগালে তাড়াতাড়ি ভলো হয়ে যায়। অপারেশন বা আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত জায়গা দ্রুত নিরাময় করে এই ধনেপাতা।
দাঁতের রক্ত পড়া বন্ধতে
ধনেপাতা রক্ষা করে মুখের ভেতরের নরম অংশগুলোকে। এমনকি লড়াই করে মুখগহবরের ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও। ধনেপাতা চিবিয়ে রস বের করে তা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয় খুব দ্রুত। সাথে মাড়িও শক্ত করতে সাহায্য করে ধনেপাতা।
মস্তিষ্কের রোগ নিরাময়ে
ধনেপাতায় রয়েছে আলজিমারস নামক পদার্থ। এই পদার্থ মস্তিষ্কে রোগ নিরাময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে। ফলে ধনেপাতার গুনাগুনের জন্য মস্তিষ্কে কোন রোগ ঠিকভাবে বাসা বাধতে পারে না।
হাড় মজবুত করতে
হাড় মজবুত করতে ধনেপাতার গুন তো বলে শেষ করা যায় না। এটি হাড়কে মজবুত করে। সুতরাং ধনেপাতা নিয়মিত পরিমাণমত খাওয়া উচিত।
বাতের ব্যথা উপশমে
বাত ব্যথাই ধনেপাতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যে সকল মানুষের বাত এর সমস্যা থাকে। তারা যদি পরিমাণমত নিয়মিত ধনেপাতা খাই তাহলে বাত রোগ নিরাময় করতে পারবে। যেভাবে খেতে হবে- ধনে পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি খেলে বাতের ব্যথা সেরে যায়।
চোখের রোগ নিরাময়ে
ধনেপাতাই ভিটামিন-এ থাকে প্রচুর পরিমাণে। আর চোখের পুষ্টি জোগায় এই ভিটামিন-এ। যাদের রাতকানা রোগ আছে। তাদের জন্য ধনেপাতা অনেক উপকার। রাতকানা রোগ দূর করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে ধনেপাতা।
অর্শরোগে রক্ত বন্ধ করতে
অর্শরোগে ধনেপাতা অনেক সহায়ক। ধনেপাতার বেটে সেই রস খেলে অর্শরোগীর রক্ত পড়া বন্ধ হয়।
অরুচি বাড়াতে সহায়ক
ধনেপাতা অত্যন্ত স্বাদময় সবজি। আর এই ধনেপাতা বেটে ভর্তা করে খেলে মুখের রুচি বাড়াতে সাহায্য করে। দেহের পিত্তও ঠান্ডা রাখে ধনেপাতা।
ধনেপাতার অপকারিতা
১। লিভারের ক্ষতি করতে
এটা তো আমরা জানি কোন কিছুর অতিরিক্ত খাওয়াটা দেহের জন্য ভাল না, সে যত উপকারি হক না কেন। ধনেপাতার গুনাগুন অনেক। কিন্তু অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে এটি লিভারের কার্যক্ষমতাকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে থাকে। ধনেপাতাই থাকা এক ধরনের উদ্ভিজ তেল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রান্ত করে ফেলে। এছাড়া ধনেপাতাই এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেটা সাধারণত লিভারের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রায় ধনেপাতা খেলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।
২। নিম্ন রক্তচাপ
অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়ার ফলে দেহের হৃৎপিন্ড নষ্ট করে ফেলে, যার ফলে নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করে।
বিশেষজ্ঞরা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এই ধনেপাতা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই এটি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে নিম্ন রক্তচাপের উদ্ভব ঘটতে পারে। এছাড়া এটি হালকা মাথাব্যথারও উদ্রেক করতে পারে।
৩। পেট খারাপ
ধনেপাতা পরিমাণমত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল বিষয়ক সমস্যা দূর করে থাকে। কিন্তু বেশি পরিমাণে ধনেপাতা খেলেপাকস্থলীতে হজমক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে এক সপ্তাহে ২০০ এমএল ধনেপাতা আহারে গ্যাসের ব্যথা ওঠা, পেটে ব্যথা, পেট ফুলে ওঠা, বমি হওয়া এমনকি পাতলা পায়খানা হওয়ারও
সম্ভাবনা দেখা যায়।
৪। ডায়রিয়া
ধনেপাতা অল্প খেলে পেটের সমস্যা দূর হয়। কিন্তু বেশি পরিমাণে ধনেপাতা খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এছাড়া এর ফলে ডিহাইড্রেশন হতে থাকে। ফলে ডায়রিয়ার সমস্যাটি হতেই থাকে। তাই এই ধরনের সমস্যা এড়াতে প্রতিদিনের খাবারে ধনেপাতা কম পরিমাণে ব্যবহার করুন।
৫। নিঃশ্বাসের সমস্যা
যদি কোন মানুষ শ্বাসকষ্টের রোগী হয়ে থাকে তাহলে ধনেপাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। কেননা এটি শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা করে। যার ফলে ফুসফুসে অ্যাজমার সমস্যা হতে পারে। এই ধনেপাতা খেলে মাঝে মাঝে ছোট ছোট নিশ্বাস নিতেও সমস্যা তৈরি হয়।
৬। বুকে ব্যথা
অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়ার ফলে বুকে ব্যথার মতো জটিল সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এটা শুধুমাত্র অস্বস্তিকর ব্যথাই সৃষ্টি করে না তা দীর্ঘস্থায়ীও হয়ে থাকে। এজন্য এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে দৈনন্দিন আহারে কম করে এই ধনেপাতা খেতে পারেন।
৭। ত্বকের সংবেদনশীলতা
সবুজ ধনেপাতাতে মোটামুটিভাবে কিছু ঔষধি অ্যাসিডিক উপাদান থাকে যেটি ত্বককে সূর্যরশ্মি থেকে বাঁচিয়ে সংবেদনশীল করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়ার ফলে সূর্যের রশ্মি একেবারেই ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না। তাই ত্বক ভিটামিন থেকে বঞ্চিত হয়। এছাড়া ধনেপাতা ত্বকের ক্যান্সার প্রবণতাও তৈরি করে থাকে।
৮। ভ্রূণের ক্ষতি
গর্ভকালীন সময়ে অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়া ভ্রূণের বা বাচ্চার শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকারক। ধনেপাতাতে থাকা কিছু উপাদান মহিলাদের প্রজনন গ্রন্থির কার্যক্ষমতাকে নষ্ট করে ফেলে। যার ফলে মহিলাদের বাচ্চা ধারণ ক্ষমতা লোপ পায় এবং বাচ্চা ধারণ করলেও গর্ভকালীন ভ্রূণের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে।
৯। প্রদাহ
অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়াই আরেকটি বিশেষ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো মুখে প্রদাহ হওয়া। এই ঔষধিটির বিভিন্ন এসিডিক উপাদান যেটি আমাদের ত্বককে সংবেদনশীল করে থাকে। পাশাপাশি এটি মুখে প্রদাহেরও সৃষ্টি করে। বিশেষ করে এর ফলে ঠোঁট, মাড়ি এবং গলা ব্যথা হয়ে থাকে।এর ফলে সারা মুখ লালও হয়ে যায়।
১০। অ্যালার্জীর সমস্যা
ধনেপাতার প্রোটিন উপাদানটি শরীরে আইজিই নামক অ্যান্টিবডি তৈরি করে যা শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানকে সমানভাবে বহন করে থাকে। কিন্তু এর অতিরিক্ত মাত্রা উপাদানগুলোর ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। ফলে অ্যালার্জী তৈরি হয়। এই অ্যালার্জীর ফলে দেহে চুলকানি,ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া করা, র্ওঠা এই ধরনের নানা সমস্যা হয়ে থাকে।
Share:

No comments:

Post a Comment

Popular Posts

Blog Archive

Powered by Blogger.

Blog Archive

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.