জেনে নিন লিপস্টিক ব্যবহার করার সঠিক উপায়
চেহারায় প্রাণ ফিরিয়ে আনতে লিপস্টিকের জুড়ি নেই। লিপস্টিক জিনিসটি যেকোনো নারীরই ভীষণ পছন্দের। মেকআপও পূর্ণতা পায় না লিপস্টিক ছাড়া। কোন লিপস্টিকে ভালো দেখাবে, কীভাবে দিলে ভালো দেখাবে – এসব নিয়ে মাঝে মাঝেই দোটানায় পড়ে যান? আপনার জন্যই রইলো লিপস্টিক লাগানোর কিছু খুঁটিনাটি টিপস।
১) লিপস্টিক লাগাবেন যেভাবে
– ঠোঁটে প্রথমে পাউডার লাগিয়ে নিন। তারপর লিপস্টিক লাগান। বেশিক্ষণ লিপস্টিক থাকবে।
– প্রথমে লিপলাইনার বেছে নিন। যে রঙের লিপস্টিক লাগাবেন তার চেয়ে একশেড গাঢ় রঙের লিপলাইনার বেছে নিন।
– লিপলাইন দিয়ে ঠোঁট আউটলাইন করুন। ঠোঁটের সেন্টার পয়েন্ট থেকে আউটার কর্নারের দিকে লিপলাইনার লাগান।
– ওপরের ঠোঁটের একেবারে শেষ পর্যন্ত লিপলাইনার টেনে লাগাবেন না।
– নিচের ঠোঁটে এমনভাবে লিপলাইনার লাগান যাতে ওপরের ঠোঁটের লিপলাইনকে স্পর্শ করে।
– লিপ ব্রাশ দিয়ে লিপস্টিক লাগাতে পারেন। ঠোঁটের শেপ ভালো বোঝা যাবে। সেন্টার থেকে আউটওয়ার্ড স্ট্রোকে লিপ ব্রাশ লাগান। অতিরিক্ত লিপস্টিক টিস্যুপেপার দিয়ে মুছে নিন।
– লিপস্টিক না লাগিয়ে শুধু লিপগ্লস লাগাতে চাইলে লিপ ব্রাশ দিয়েই লাগান।
– ত্বকে বলিরেখার সমস্যা থাকলে ডার্ক শেডের লিপস্টিক যেমন ডার্ক মেরুনের মতো লিপস্টিক ব্যবহার করবেন না। আরো রুক্ষ দেখাবে।
– লিপস্টিক লাগানোর পর আয়নার দিকে তাকিয়ে মুখ খুলে হাসুন। সহজে বুঝতে পারবেন ঠোঁটের পুরোটা কভার আপ হয়েছে কি না।
২) আপনাকে বেছে নিতে হবে লিপস্টিকের সঠিক শেড
– গায়ের রঙ চাপা হলে পিংক বা পিচের মতো হালকা শেডের লিপস্টিক না লাগানোই ভালো। ফ্লুরোসেন্ট কালারও ব্যবহার করবেন না।
– গায়ের রঙে হলদে ভাব থাকলে অরেঞ্জ শেডের লিপস্টিক লাগাবেন না। ব্রাউন, কপার, ব্রোঞ্জ, কোরাল, ব্রিক রেডের মতো রঙ বেছে নিন। এগুলো সব ধরনের ত্বকের উপযোগী।
– রাতের অনুষ্ঠানের জন্য ডার্ক রেড ব্যবহার করুন। তবে খুব ডার্ক কালার যেমন ডার্ক মেরুন ব্যবহার করবেন না। ডার্ক রেড, বারগেন্ডি, ডিপ কোরাল, প্লাম, ওয়াইন রেডের মতো রঙ ব্যবহার করতে পারেন।
চেহারায় প্রাণ ফিরিয়ে আনতে লিপস্টিকের জুড়ি নেই। লিপস্টিক জিনিসটি যেকোনো নারীরই ভীষণ পছন্দের। মেকআপও পূর্ণতা পায় না লিপস্টিক ছাড়া। কোন লিপস্টিকে ভালো দেখাবে, কীভাবে দিলে ভালো দেখাবে – এসব নিয়ে মাঝে মাঝেই দোটানায় পড়ে যান? আপনার জন্যই রইলো লিপস্টিক লাগানোর কিছু খুঁটিনাটি টিপস।
১) লিপস্টিক লাগাবেন যেভাবে
– ঠোঁটে প্রথমে পাউডার লাগিয়ে নিন। তারপর লিপস্টিক লাগান। বেশিক্ষণ লিপস্টিক থাকবে।
– প্রথমে লিপলাইনার বেছে নিন। যে রঙের লিপস্টিক লাগাবেন তার চেয়ে একশেড গাঢ় রঙের লিপলাইনার বেছে নিন।
– লিপলাইন দিয়ে ঠোঁট আউটলাইন করুন। ঠোঁটের সেন্টার পয়েন্ট থেকে আউটার কর্নারের দিকে লিপলাইনার লাগান।
– ওপরের ঠোঁটের একেবারে শেষ পর্যন্ত লিপলাইনার টেনে লাগাবেন না।
– নিচের ঠোঁটে এমনভাবে লিপলাইনার লাগান যাতে ওপরের ঠোঁটের লিপলাইনকে স্পর্শ করে।
– লিপ ব্রাশ দিয়ে লিপস্টিক লাগাতে পারেন। ঠোঁটের শেপ ভালো বোঝা যাবে। সেন্টার থেকে আউটওয়ার্ড স্ট্রোকে লিপ ব্রাশ লাগান। অতিরিক্ত লিপস্টিক টিস্যুপেপার দিয়ে মুছে নিন।
– লিপস্টিক না লাগিয়ে শুধু লিপগ্লস লাগাতে চাইলে লিপ ব্রাশ দিয়েই লাগান।
– ত্বকে বলিরেখার সমস্যা থাকলে ডার্ক শেডের লিপস্টিক যেমন ডার্ক মেরুনের মতো লিপস্টিক ব্যবহার করবেন না। আরো রুক্ষ দেখাবে।
– লিপস্টিক লাগানোর পর আয়নার দিকে তাকিয়ে মুখ খুলে হাসুন। সহজে বুঝতে পারবেন ঠোঁটের পুরোটা কভার আপ হয়েছে কি না।
২) আপনাকে বেছে নিতে হবে লিপস্টিকের সঠিক শেড
– গায়ের রঙ চাপা হলে পিংক বা পিচের মতো হালকা শেডের লিপস্টিক না লাগানোই ভালো। ফ্লুরোসেন্ট কালারও ব্যবহার করবেন না।
– গায়ের রঙে হলদে ভাব থাকলে অরেঞ্জ শেডের লিপস্টিক লাগাবেন না। ব্রাউন, কপার, ব্রোঞ্জ, কোরাল, ব্রিক রেডের মতো রঙ বেছে নিন। এগুলো সব ধরনের ত্বকের উপযোগী।
– রাতের অনুষ্ঠানের জন্য ডার্ক রেড ব্যবহার করুন। তবে খুব ডার্ক কালার যেমন ডার্ক মেরুন ব্যবহার করবেন না। ডার্ক রেড, বারগেন্ডি, ডিপ কোরাল, প্লাম, ওয়াইন রেডের মতো রঙ ব্যবহার করতে পারেন।
No comments:
Post a Comment